এতে ক্বারিগণ প্রকৃতির পুনরুত্থানের বিষয়ে বিভিন্ন আয়াত তিলাওয়াত করেছেন। আজ আপনাদের সম্মুখে সিরিয়ার বিখ্যাত ক্বারি “ইউনুস মাহেরা”-এর সুললিত কণ্ঠে সূরা “ক্বাফ”-এর ৬ থেকে ১১ নম্বর আয়াত তুলা ধরা হল:
আয়াত এবং অনুবাদ:
أَفَلَمْ يَنْظُرُوا إِلَى السَّمَاءِ فَوْقَهُمْ كَيْفَ بَنَيْنَاهَا وَزَيَّنَّاهَا وَمَا لَهَا مِنْ فُرُوج ﴿۶﴾
৬) তারা কি তাদের ঊর্ধ্বস্থিত আকাশের দিকে লক্ষ্য করেনি, আমরা তা কীরূপে সৃজন করেছি এবং সেটাকে শোভন করেছি এবং তাতে কোন ফাটল নেই।
َالْأَرْضَ مَدَدْنَاهَا وَأَلْقَيْنَا فِيهَا رَوَاسِيَ وَأَنْبَتْنَا فِيهَا مِنْ كُلِّ زَوْجٍ بَهِيجٍ ﴿۷﴾:
(৭) এবং ভূম-লকে করেছি বিস্তৃত, আর এতে পবর্তমালা স্থাপন করেছি এবং এর মধ্যে বিবিধ নয়নাভিরাম উদ্ভিদ উদগত করেছি।
تَبْصِرَةً وَذِكْرَى لِكُلِّ عَبْدٍ مُنِيبٍ ﴿۸﴾:
(৮) যাতে প্রত্যেক (আল্লাহর দিকে) প্রত্যাবর্তনকারী বান্দার জন্য (তা) দৃষ্টি উন্মোচনকারী ও স্মারক (উপদেশস¦রূপ) হয়।
وَنَزَّلْنَا مِنَ السَّمَاءِ مَاءً مُبَارَكًا فَأَنْبَتْنَا بِهِ جَنَّاتٍ وَحَبَّ الْحَصِيدِ ﴿۹﴾:
(৯) এবং আমরা আকাশ হতে প্রাচুর্যময় বারি বর্ষণ করেছি, অতঃপর এর দ্বারা উদ্যানসমূহ সৃজন করেছি ও কর্তনযোগ্য শস্যরাজিও উৎপন্ন করেছি;
وَالنَّخْلَ بَاسِقَاتٍ لَهَا طَلْعٌ نَضِيدٌ ﴿۱۰﴾:
(১০) এবং দীর্ঘ খেজুর গাছও যাতে (সাজানো) রয়েছে থরে থরে খেজুর।
رِزْقًا لِلْعِبَادِ وَأَحْيَيْنَا بِهِ بَلْدَةً مَيْتًا كَذَلِكَ الْخُرُوجُ ﴿۱۱﴾:
(১১) যাতে বান্দাদের জন্য জীবিকার উপকরণ হয় এবং আমরা তার (পানি) দ্বারা মৃত ভূমিকে সজীব করি। এরূপেই (মৃতদের ভূমি হতে) নির্গত করা হবে।